বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

দোয়ায়ে কুনুত পড়া কি ওয়াজিব? মুখস্থ না থাকলে কি পড়বে

দোয়ায়ে কুনুত পড়া কি ওয়াজিব? মুখস্থ না থাকলে কি পড়বে



দোয়ায়ে কুনুত পড়া কি ওয়াজিব? মুখস্থ না থাকলে কি পড়বে

প্রশ্ন: বিভিন্ন দোয়া মুখস্থ করতে আমার খুব কষ্ট হয়; যেমন বিতিরের নামাযের দোয়ায়ে কুনুত। এ কারণে আমি এ দোয়ার জায়গায় একটি সূরা পড়তাম। যখন আমি জানতে পারলাম যে, এ দোয়া পড়া ফরজ; তখন দোয়াটি মুখস্থ করার চেষ্টা করতে থাকি। আমি নামাযের মধ্যে একটি বই থেকে দেখে দেখে দোয়াটি পড়ি। বইটিকে আমার পাশে একটি টেবিলের উপরে রাখি। আমি কিবলামুখী থেকেই বই থেকে দোয়াটি পড়ি। আমার এ আমলটি কি জায়েয?

উত্তর:

আলহামদুলিল্লাহ।

রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৬

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন (১ম পর্ব)

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন (১ম পর্ব)



১ম পর্ব | ২য় পর্ব | ৩য় পর্ব

সূচীপত্র
ক্রম    শিরোনাম
১ লেখকের কথা
২ পূর্বাভাষ
৩ পবিত্রতা
৪ পবিত্রতার প্রকারভেদ
৫ অদৃশ্য পবিত্রতা
৬ দৃশ্যমান পবিত্রতা

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন (২য় পর্ব)

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন (২য় পর্ব)



১ম পর্ব | ২য় পর্ব | ৩য় পর্ব

অযু

অযু বলতে ছোট নাপাকী যেমন, মল-মূত্র ও বায়ুত্যাগ, গভীর নিদ্রা, উটের গোশত ভক্ষণ ইত্যাদির পর পবিত্রতার্জনের অনিবার্য পন্থাকে বুঝানো হয়।

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন (৩য় পর্ব)

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন (৩য় পর্ব)


 
১ম পর্ব | ২য় পর্ব | ৩য় পর্ব

গোসল
যখন গোসল করা ফরয:
নিম্নোক্ত চারটি কারণের যে কোনো একটি কারণ সংঘটিত হলে যে কোনো পুরুষ বা মহিলার উপর গোসল করা ফরয। উপরন্তু মহিলাদের গোসল ফরয হওয়ার জন্য আরো দু’টি বাড়তি কারণ রয়েছে। সে কারণগুলো নিম্নরূপ:

মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬

অনাদায়কৃত নামাযের কাযা পালন করার হুকুম

অনাদায়কৃত নামাযের কাযা পালন করার হুকুম




অনাদায়কৃত নামাযের কাযা পালন করার হুকুম

প্রশ্ন: আমি নও মুসলিম। আমার বেশ কিছু প্রশ্ন আছে; আমি এ প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে আগ্রহী। আমার মনে হয়, কোন কোন প্রশ্নে আপনি চরম নির্বুদ্ধিতা পাবেন। আমি নামায পড়ার সময় কি বলব? 
আমার পিতামাতা বৌদ্ধ। আমার পরিবারে একমাত্র আমার পিতা আমার ইসলাম গ্রহণের বিষয়টি জানেন। আমার পরিবারের সদস্যরা কখনও কখনও আমাকে তাদের সাথে খাবার খেতে ডাকে। তবে, আমি শুকরের গোশত খাই না। কিংবা কোন খাবারে হারাম কিছু আছে মর্মে জানলে আমি সে খাবার খাই না। কিন্তু, আমার প্রশ্ন হচ্ছে, মুরগি ও অন্যান্য গোশত যেমন- মাছ সম্পর্কে; যেগুলো কোন মুসলমান জবাই করেনি সেগুলো খাওয়া কি হারাম? (এ ধরণের গোশত খাওয়ার কারণে) আমি কি গুনাতে লিপ্ত হয়েছি? আমি যে গুনাহগুলো করেছি সেগুলো থেকে আল্লাহর কাছে কিভাবে তওবা করতে পারি? দৈনন্দিন আমি যে গুনাহগুলো করে ফেলি সেগুলো থেকে আমি কিভাবে আল্লাহর ক্ষমা পেতে পারি? যদি আমি ফজরের নামায কিংবা যোহরের নামায কিংবা পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযের কোন একটি আদায় করতে না পারি— এ কারণে আমি কি গুনাহগার হব, এ গুনাহ থেকে আমি কিভাবে ক্ষমা পেতে পারি? নামায আদায়কালে আমি কিভাবে তেলাওয়াত ও যিকির শিখতে পারি? কিভাবে আমি আরবীতে কুরআন তেলাওয়াত শিখতে পারি? ন্যূনতম নামায আদায়কালে মৌলিক যে কথাগুলো বলতে হয় সেগুলো? সামুদ্রিক সকল খাবার কি হালাল; নাকি হারাম?